https://gocon.live/

স্মার্ট এন্টারটেইনমেন্টকে ক্রিয়েটিভ ইকোনোমির অংশ হিসেবে গড়ে তুলতে চাই: পলক

স্মার্ট এন্টারটেইনমেন্টকে ক্রিয়েটিভ ইকোনোমির অংশ হিসেবে গড়ে তুলতে চাই: পলক স্মার্ট এন্টারটেইনমেন্টকে ক্রিয়েটিভ ইকোনোমির অংশ হিসেবে গড়ে তুলতে চাই: পলক
 
প্রযুক্তি ব্যবহার করে মানুষ যখন তার দৈনন্দিন কাজ করছে তখন বেশ কিছু হিংসাত্মক মনোভাব মুহুর্তেই স্মার্ট বাংলাদেশের জাতিসত্ত্বার মধ্যে বিভেদ, সংহিংসতা ও ঘৃণা ছড়ানোর অপচেষ্টা চলছে বলে সতর্ক বার্তা দিয়েছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।

এজন্য সাইবার বুলিং এর বিরুদ্ধে সচেতনতা তৈরির করতে ডিজিটাল লিটারেসি বাড়ানো ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন তিনি।

এজন্য বাংলাদেশ কমপিউটার কাউন্সিল ও ইউএনডিপি’র যৌথ উদ্যোগে শুরু হওয়া ডিজিটাল পিস মুভমেন্টকে স্বাগত জানিয়েছেন প্রতিমন্ত্রী।

পলক বলেছেন, স্মার্ট বাংলাদেশের অন্যতম অনুষঙ্গ স্মার্ট এন্টারটেইনমেন্ট ও মিডিয়া। সেজন্য আমরা ফিউচার এনিমেটেড অ্যান্ড ক্রিয়েটিভ ইকোনোমি (ফেস অব অব স্মার্ট বাংলাদেশ) প্রকল্প হাতে নিয়েছি।

এই প্রকল্পে বেশ কিছু এআই টুলস ব্যবহার করে এনিমেশন শিল্পের বিকাশ ঘাটানো হবে। ভবিষ্যত স্মার্ট বাংলাদেশ রূপকল্প বাস্তবায়নের জন্য স্মার্ট এন্টারটেইনমেন্টকেও আমরা ক্রিয়েটিভ ইকোনোমির অংশ হিসেবে গড়ে তুলতে চাই। 
গত রবিবার বিকেলে বাংলাদেশ কমপিউটার কাউন্সিল অডিটোরিয়ামে ‘ক্যামেরায় গাঁথি স্মার্ট বাংলাদেশের গল্প প্রতিপাদ্যে অনুষ্ঠিত ‘শান্তি চলচ্চিত্র উৎসব- ২০২৩’ এর পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এসব কথা বলেন তিনি।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে শান্তি, সহনশীলতা ও সম্প্রীতির মাধ্যমে সমমর্যাদা এবং অধিকার নিয়ে বৈষম্যহীন সমতাভিত্তিক বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ে তুলতে স্মার্ট চলচ্চিত্রের গুরুত্বের কথা তুলে ধরেন পলক। 

নাট্যজন রোকেয়া প্রাচীর সঞ্চালনায় ও বিসিসি নির্বাহি পরিচালক রণজিৎ কুমারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে আইসিটি বিভাগের সচিব মো. সামসুল আরেফিন, ইউএনডিপি বাংলাদেশের সিনিয়র গর্ভর্নেন্স স্পেশালিষ্ট শীলা তাসনিম হক, এটুআই প্রোগ্রাম স্পেশালিস্ট মানিক মাহমুদ, ফিল্মস ফর পিস ফাউন্ডেশনের সভাপতি শিপা হাফিজা প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। 

আইসটি সচিব বলেন, স্মার্ট নাগরিককে দক্ষ হওয়ার পাশাপাশি মানবিক মূল্যবোধ সম্পন্ন হতে হবে। এই দুটি গুণ থাকলেই তার কাছ থেকে আমরা শান্তি পেতে পারি। এদের মাধ্যমেই আমরা বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে পারবো। 

১৬০টি ছবির মধ্যে ২৫টি চলচ্চিত্রকে পুরস্কৃত করা হয়। ১৬০টি ছবির মধ্যে ২৫টি চলচ্চিত্রকে পুরস্কৃত করা হয়। ফিকশনে আত্মিক, মিরাকল ইন হ্যাভেন,ফ্রেগরেন্স, হুঁশ, এ নাইট টেইল, সদয় ফকিরের পাঠশালা; নুঅইন, হিউম্যান, নন্দিত নরকে, বেনিয়ান, মরিচীকা, রংপিন্সল, এন্টিটি, চৈতন্য, স্লিপস অব মাইন্ড; ভিডিও কন্টেন্টে ম্যাসেঞ্জার, দানবাক্স, অগ্রগামিনী, চাকরি নাই, হাসি, স্কৃপ্টে বর্ণমালা, বিফর দ্য বিগিনিং, উধাও।







০ টি মন্তব্য



মতামত দিন

আপনি লগ ইন অবস্থায় নেই।
আপনার মতামতটি দেওয়ার জন্য লগ ইন করুন। যদি রেজিষ্ট্রেশন করা না থাকে প্রথমে রেজিষ্ট্রেশন করুন।







পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন? পুনরায় রিসেট করুন






রিভিউ

আপনি লগ ইন অবস্থায় নেই।
আপনার রিভিউ দেওয়ার জন্য লগ ইন করুন। যদি রেজিষ্ট্রেশন করা না থাকে প্রথমে রেজিষ্ট্রেশন করুন।