https://comcitybd.com/brand/Havit

নতুন মনিটর কেনার আগে যে বিষয়গুলো খেয়াল রাখা প্রয়োজন

নতুন মনিটর কেনার আগে যে বিষয়গুলো খেয়াল রাখা প্রয়োজন নতুন মনিটর কেনার আগে যে বিষয়গুলো খেয়াল রাখা প্রয়োজন
 

বর্তমানে বাজারে রয়েছে বিভিন্ন কোম্পানির মনিটর। আকর্ষণীয় বিভিন্ন ফিচার থাকায় প্রয়োজনীয় পণ্য বাছাইয়ে প্রায় সময় সমস্যায় পড়তে হয়। তাই মনিটর কেনার সময় বেশকিছু বিষয় মাথায় রাখতে হবে। 

প্রয়োজন বিবেচনা করা: প্রথমেই কীভাবে বা কোন কাজে মনিটরটি ব্যবহার করা হবে সেটি নির্ধারণ করতে হবে। কারণ ব্যবহারকারী ভেদে মনিটর নির্বাচন ভিন্ন হবে।

যেমন একজন ভিডিও গেমার হাই-রিফ্রেশ রেটের মনিটর কিনবে। অন্যদিকে একজন গ্রাফিক ডিজাইনারের কাছে রিফ্রেশ রেটের পরিবর্তে ছবি ও রঙের মান গুরুত্বপূর্ণ। 

সঠিক আকারের মনিটর নির্বাচন করা: মনিটর কেনার ক্ষেত্রে ঘর বা কর্ম ক্ষেত্রে কতটা জায়গা রয়েছে সে বিষয়টি খেয়াল রাখতে হবে।

কারণ বড় আকারের মনিটরগুলোয় ভালোভাবে দেখতে হলে নির্দিষ্ট দূরত্বে বসতে হবে। আকারে ছোট হলেও জায়গা পরিমাপের বিষয় থাকে। তাই মনিটর কেনার আগে এ বিষয়টি মাথায় রাখতে হবে।  

মনিটরের পোর্ট সম্পর্কে খেয়াল রাখা: সংযোগকারী ডিভাইসগুলোর জন্য কতগুলো পোর্ট প্রয়োজন সে সম্পর্কে জেনে নেয়া উচিত।

যদি মনিটরে সঠিক পোর্ট না থাকে তাহলে ব্যবহারকারী নানা সমস্যার সম্মুখীন হতে পারে। তাই মনিটর কেনার আগে এতে কোন পোর্টগুলো আছে তা যাচাই করে নিতে হবে। 

ভুল রেজল্যুশনের মনিটর নির্বাচন না করা: আকারের বড় মনিটর কিন্তু হাই রেজল্যুশনযুক্ত মনিটর হয় না। মূলত রেজল্যুশনের মাধ্যমে ডিসপ্লের স্বচ্ছতা নির্ধারিত হয়।

তাই ব্যবহারকারীর ব্যবহারের ধরন ও পছন্দসই ছবির মানের জন্য উপযুক্ত রেজল্যুশনের মনিটর নির্বাচন করতে হবে। দামের ওপর নজর রাখতে হবে: কম দামের মনিটর দীর্ঘদিন চলবে না।

কারণ এগুলোয় ফিচার কম থাকার সঙ্গে গুণগত মানের দিক দিয়েও খারাপ হতে পারে। এছাড়া ভেতরে ব্যবহৃত যন্ত্রাংশ নিম্নমানের হওয়ার ঝুঁকি থাকে।

এজন্য ভালো ও দীর্ঘমেয়াদি সুনাম রয়েছে এমন কোম্পানির মনিটর কেনা উচিত। স্পেসিফিকেশন বুঝে মনিটর বাছাই করা: মনিটর কেনার সময় রিফ্রেশ রেট, রেসপন্স টাইম, ব্রাইটনেস ইত্যাদি সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিতে হবে।

মনিটরে কী সুবিধা আছে সেগুলো না জেনে কিছু কিনে ফেলা ক্ষতির কারণ হবে। এছাড়া কাছাকাছি মডেলগুলোর মধ্যেও তুলনা করা উচিত।


আরগোনোমিক্সকে উপেক্ষা না করা: মনিটর কেনার ক্ষেত্রে সুবিধামতো ঘোরানোর অ্যাডজাস্টেবল স্ট্যান্ড, সুইভেল, হাইট পজিশন, মাউন্টিং সিস্টেম ইত্যাদি যাচাই করতে হবে।

কারণ এভাবে দেখেশুনে মনিটর কিনলে দীর্ঘ সময় ধরে ব্যবহার করলেও কম্পিউটার ব্যবহার সহজ হবে। 
ওয়ারেন্টি এবং আফটার সেলস সার্ভিস: নির্ভরযোগ্য ওয়ারেন্টি কভারেজ ও সময়মতো সার্ভিসের অ্যাকসেস ব্যবহারকারীকে ভবিষ্যতের অনেক ঝামেলা থেকে বাঁচাতে পারে।

তাই নামি ব্র্যান্ডগুলোর সঙ্গে সুনাম রয়েছে এমন কোম্পানির মনিটর কিনতে হবে। তা না হলে যেকোনো সমস্যায় সহজে সমাধান পাওয়া যাবে না।









০ টি মন্তব্য



মতামত দিন

আপনি লগ ইন অবস্থায় নেই।
আপনার মতামতটি দেওয়ার জন্য লগ ইন করুন। যদি রেজিষ্ট্রেশন করা না থাকে প্রথমে রেজিষ্ট্রেশন করুন।







পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন? পুনরায় রিসেট করুন






রিভিউ

আপনি লগ ইন অবস্থায় নেই।
আপনার রিভিউ দেওয়ার জন্য লগ ইন করুন। যদি রেজিষ্ট্রেশন করা না থাকে প্রথমে রেজিষ্ট্রেশন করুন।