আমরা মোবাইলে একটা নির্দিষ্ট ফিস দিয়ে কথা বলি। তবে সাম্প্রতিককালে মোবাইলের কলের বিপরীতে হোয়াটসঅ্যাপ বা ইমুতে কল করার প্রবণতা বাড়ছে।
এই কলের বড় সুবিধা হলো যে এতে কথা বলা ছাড়াও এর মাধ্যমে আপনি ছবি-ভিডিও-অডিও সবই বিনিময় করতে পারবেন।
কলটাও ভিডিও কল হতে পারে। ইন্টারনেট ব্যতীত এজন্য বাড়তি কোন চার্জ দিতে হবেনা। মোবাইলে যদি ইন্টারনেট থাকে তবে হোয়াটসঅ্যাপ বা ইমুতে কল করতে পারবেন।
এজন্য প্রথমত মোবাইলে ইন্টারনেট থাকতে হবে। মোবাইল অপারেটরের ডাটাগ্রাহক হলে সেই ডাটা মোবাইল নেটওয়ার্ক আছে এমন সব জায়গাতেই ব্যবহার করতে পারবেন।মোবাইলকে ওয়াইফাই নেটওয়ার্কে যুক্ত করেও এই সুযোগ পাবেন।
অবশ্যই হোয়াটসঅ্যাপ বা ইমু অ্যাপটি মোবাইলে ইন্সটল করে নিতে হবে। এমন কল আপনি তার সাথেই করতে পারবেন যার হোয়াটসঅ্যাপ বা ইমু তার মোবাইলেও আছে।
ম্যাসেঞ্জারেও একই সুবিধা পাবেন। তবে হোয়াটসঅ্যাপ অনেক বেশি জনপ্রিয়। একদিন প্রচলিত মোবাইল কল আর থাকবেনা, সব ডাটা কল হয়ে যাবে।
সবাই হয়তো ডাটা কল করবে। অনেকের ধারণা এখনই শতকরা ৯০ ভাগ কল হোয়াটসঅ্যাপে করা হয়। অন্যদিকে টেলিটকের ২৬ জিবি আনলিমিটেড ডাটা প্যাক নেই ৩০৯ টাকায়।
এতে প্রায় বছর খানেক চলে। বাসা ও অফিসে ওয়াইফাই নেটওয়ার্ক ব্যবহার করা হয়। মোবাইল কলও করা হয় টেলিটকে। ঢাকা শহরে টেলিটকের নেটওয়ার্কে তেমন কোন অসুবিধাও হয়না। টেলিটকের কলরেটও সবচেয়ে কম।
মোবাইলের কলের বিপরীতে হোয়াটসঅ্যাপ ও ইমুতে কল করার প্রবণতা বাড়ছে
আরও পড়ুন
মতামত দিন আপনার ইমেল প্রকাশিত হবে না।
আপনি লগ ইন অবস্থায় নেই।
আপনার মতামতটি দেওয়ার জন্য লগ ইন করুন।
যদি রেজিষ্ট্রেশন করা না থাকে প্রথমে রেজিষ্ট্রেশন করুন।
রিভিউ ( ০ / ৫ )
আপনি লগ ইন অবস্থায় নেই।
আপনার রিভিউ দেওয়ার জন্য লগ ইন করুন।
যদি রেজিষ্ট্রেশন করা না থাকে প্রথমে রেজিষ্ট্রেশন করুন।
০ টি মন্তব্য