https://comcitybd.com/brand/Havit

দশদিগন্ত

ভিডিও হোস্টিং সাইট

ভিডিও হোস্টিং সাইট ভিডিও হোস্টিং সাইট
 
ভিডিও হোস্টিং সাইট

জার্মান রিসার্চ প্রতিষ্ঠান ‘স্ট্যাটিস্টা’র ২০২০ সালের তথ্য ইউটিউবে প্রতি মিনিটে ৫০০ ঘণ্টার সমপরিমাণ ভিডিও আপলোড হয়। অপরদিকে, নেটওয়ার্ক সার্ভিস প্রোভাইডার কোম্পানি ‘সিসকো’র তথ্য হিসেবে, ২০২২ সালে অনলাইন ভিডিও শতকরা ৮২ ভাগ কাস্টমার ইন্টারনেট ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ করবে, যেটা ২০১৭ সালের তুলনায় ১৫ গুণ বেশি হবে। অর্থাৎ, ভিডিও হোস্টিং সাইটগুলোর বিশাল আকারে ব্যবহার হবে অনলাইন জগতে। আর ডিজিটাল মার্কেটিং, ই-কমার্স খাতের প্রচারণায় ভিডিও হোস্টিং সাইট কোম্পানিগুলো ভালো ভ‚মিকা রাখবে। গ্লোব নিউজওয়্যার’র তথ্য সূত্রে, শুধুমাত্র স্ট্রিমিং ভিডিও সার্ভিস প্রতিষ্ঠানগুলোর ২০১৯ সালের মার্কেট ছিল ৩৪২.৪৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, এবং সেটা ২০২৭ সালে ৮৪২.৯৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।  

ভিডিও হোস্টিং সাইট  

একটি ভিডিও হোস্টিং সাইট ভিডিও ফাইল স্টোর কিংবা সংরক্ষণ, কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণ এবং ভিডিও কনটেন্ট শেয়ার করে। ভিডিও হোস্টিং সাইটগুলো নির্মাণকৃত ভিডিওগুলো থার্ডপার্টি ওয়েবসাইট হিসেবে আপলোড এবং সংরক্ষণের সুযোগ প্রদান করে। হোস্টিং সাইটে এমবেড করা কোড আপনার ওয়েবসাইটে যোগ করে ভিডিও প্রদর্শন করতে পারেন। অনেক ভিডিও হোস্টিং সাইট বিনামূল্যে আপনি ব্যবহার করতে পারবেন, আবার কিছু নির্দিষ্ট অর্থ প্রদানের মাধ্যমে ব্যবহারের সুযোগ পাবেন।    

কেনো ভিডিও হোস্টের প্রয়োজন 

ভিডিও’র পরিব্যাপ্তি অনেক থাকে, সেজন্য ফাইল বড় হয়। আর বিপুল পরিমাণে ফাইল স্টোরেজ এবং ব্যান্ডউইথ প্রয়োজন ভিডিও পরিচালনা সহজ এবং যেকোনো জায়গা থেকে সেটা পরিচালনা করা। যখন আপনার ওয়েবসাইটের সার্ভারে ভিডিও সংরক্ষণ করবেন, তখন ওয়েবসাইট লোডিং সময় অনেক বেড়ে যাবে এবং ওয়েবসাইট দ্রæত প্রদর্শন হবে না। বেশিরভাগ ভিডিও কনটেন্ট ভিজিটরেরা মোবাইল থেকে দেখেন, সেজন্য সরাসরি ভিডিও আপনার ওয়েবসাইট সার্ভারে আপলোড না করাই ভালো। বেশিরভাগ ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান ভিডিও হোস্টিং সাইটগুলোতে ভিডিও স্টোর বা সংরক্ষণ করে সেটা এমবেড করে ওয়েবসাইটে পাবলিশ করে, এতে ওয়েবসাইটটি দ্রুত সময়ে লোড নিতে পারে।  

স্ট্রিমিং ভিডিও হোস্টিং সাইটের গুরুত্বপূর্ণ ফিচার 

‘থিংক উইথ গুগল’র হিসেবে, প্রতি ১০ জন মানুষের ৬ জন অনলাইনে ভিডিও উপভোগ পছন্দ করেন; অর্থাৎ, আপনি যদি প্রতিষ্ঠানের জন্যে ভিডিও তৈরি করে হোস্ট করতে চান, তাহলে ভিডিও হোস্টিং সাইট নিজেদের স্টোরেজের সুবিধার পাশাপাশি নিরাপত্তা, মনিটাইজেশন, ডেটা পর্যবেক্ষণের মতো বিষয়গুলোতে কী সুবিধা দেয় সেটা লক্ষ করতে হবে। সে রকম ভিডিও হোস্টিং সাইটে কিছু বৈশিষ্ট্য বা ফিচার থাকা দরকার। যেমনÑ  

নিরাপত্তা 

ডিজিটাল ভিডিও পাইরেসি খরচ প্রতি বছর যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতিতে ২৯.২ থেকে ৭১ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের মতো হয়। আর এই চিন্তা থেকেই বেশিরভাগ জনপ্রিয় ভিডিও স্ট্রিমিং হোস্টিং সাইট প্র্রতিষ্ঠানগুলো আপলোডের সময় নিরাপত্তা, পাসওয়ার্ড এবং ডোমেইন নিরাপদের সাথে ব্যবহারের সুযোগ প্রদান করে। 

মনিটাইজেশন 

বিশ্বব্যাপী ওটিটি (ওভার দ্য টপ) প্ল্যাটফর্মের আয় ২০১৮ সালে ছিল ৬৭.৮ মার্কিন ডলার, ২০২৬ সালে ‘স্ট্যাটিস্টা’র রিপোর্ট অনুযায়ী এই বাজার ২১০ মার্কিন ডলার হবে। সেজন্য যেকোনো স্ট্রিমিং ভিডিও হোস্টিং কোম্পানির পরিষেবাতে মনিটাইজেশন টুল অন্তর্ভুক্ত হওয়া আবশ্যক। তিন ধরনের জনপ্রিয় মনিটাইজেশন মডেল পদ্ধতি ভিডিও কনটেন্টের জন্য জরুরি; সেটা বিজ্ঞাপননির্ভর, পে-পার-ভিউ কিংবা সাবস্ক্রিপশননির্ভর মডেল হতে পারে।       

কনটেন্ট ডেলেভারি নেটওয়ার্ক

আইবিএম’র ২০১৭ সালের রিপোর্ট মতে, ৬৩ ভাগ লাইভ স্ট্রিমিং ভিউয়ার উল্লেখ করেন তারা বেশিরভাগ সময় বাফারিং সমস্যার সম্মুখীন হন। কনটেন্ট ডেলেভারি নেটওয়ার্ক (সিডিএন) ভিডিও কনটেন্ট ডেলেভারির সমস্যার সমাধান ও বাফারিং দূর করবে। হাজার হাজার সার্ভার পৃথিবীর বিভিন্ন জায়গায় স্থাপিত থাকে, কনটেন্ট ডেলেভারির সময় নিকটবর্তী সার্ভার থেকে সেই কনটেন্ট ডেলেভারি হয়, এজন্য দ্রæত সময়ে গ্রাহক কনটেন্ট পায়। 

ভিডিও অ্যানালিটিক্স 

বেশিরভাগ ভিডিও হোস্টিং প্ল্যাটফর্ম বেসিক অ্যানালিটিক্স, কনটেন্টের সফলতা বিষয়ে অবগত হতে সাহায্য করে; কিন্তু ভালো ভিডিও হোস্টিং প্ল্যাটফর্মগুলো ব্যবহারে কোন ভিডিওতে কেমন ভিউ, বাউন্সরেট কেমন, কনভার্সন রেট, ইউজার এনগেজমেন্ট এবং অ্যাভারেজ ভিউ টাইমের ওপর ভিত্তি করে পারফরম্যান্স রিপোর্ট প্রদান করে। এতে করে টার্গেট অডিয়েন্স, ইউজার ইন্টারেস্টের ওপর ভিত্তি করে নতুন ভিডিও তৈরি ও সেটা বণ্টন করে মার্কেটিং সহজ হয়।     

জনপ্রিয় কিছু ভিডিও হোস্টিং সাইট ও এর ফিচার 

ডিজিটাল মার্কেটারদের ৮৭ ভাগ ভিডিও কনটেন্ট তৈরি করেন এবং তাদের ৫১ ভাগ বলেন, ভিডিও মার্কেটিং তাদের রিটার্ন অন ইনভেস্টমেন্ট (আরওআই) ভালো করে। সে কারণে উল্লেখযোগ্য কোম্পানিগুলোর নাম ও ভিডিও হোস্টিং পরিষেবার ফিচারগুলো উল্লেখ করা হলো।

ইউটিউব 

জনপ্রিয় ভিডিও স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্ম ‘ইউটিউব’ বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম সার্চইঞ্জিন। ২০০৫ সালে যাত্রা শুরু করা ইউটিউব প্রতিদিন ১০০ মিলিয়নের ওপর মানুষ ব্যবহার করেন। ভিডিও হোস্টিংয়ে ফ্রি বিটুসি ভিডিও স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্মটিতে কিছু সীমাবদ্ধতা রয়েছে। ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে ভিডিও হোস্টিংয়ের জন্য উপযুক্ত নয়, তবুও ব্যক্তিগতভাবে কিংবা উদ্যোক্তারা লাইভ স্ট্রিমিং এবং ভিওডি (ভিডিও অন ডিমান্ড) এবং মনিটাইজেশন করে অ্যাডসেন্সের মাধ্যমে আয় করেন।

উল্লেখযোগ্য ফিচার 

ভিউয়ার এবং ব্রডকাস্টারদের জন্য ফ্রি ব্যবহারের সুযোগ। 
ভিডিও’র এমবেড কপি করে নিজের ওয়েবসাইটে ভিডিও প্রদর্শন করতে পারেন ইউটিউবে হোস্ট করে। 
নিজের নামে কিংবা প্রতিষ্ঠানের নামে চ্যানেল করে ভিডিও আপলোড এবং লাইভ ও ভিওডি হোস্ট করতে পারেন। 
ফোরকে ডাইমেনশনের ভিডিও সর্বোচ্চ ১২৮ জিবি ফাইল সাইজ ও ১২ ঘণ্টার ব্যপ্তির ভিডিও আপলোড করতে পারেন।     
ইউটিউব ভিডিও’র পর্যবেক্ষণের রিপোর্ট দেখে কোন ভিডিও কত ভিউ, কেমন অপটিমাইজ সেটার ওপর ভিত্তি করে পরবর্তীতে মার্কেটিং কার্যক্রম পরিচালনা সহজ হবে।   
ডেইলি মোশন 

ফ্রান্সভিত্তিক ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম ‘ডেইলি মোশন’ ২০০৫ সালে কার্যক্রম চালু করে। ১৮৩টি ভাষায় সাপোর্ট করা প্ল্যাটফর্মটির ৩০০ মিলিয়নের ওপর মাসিক ইউজার নিয়ে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ অনলাইন ভিডিও হোস্টিং ও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম হিসেবে ‘ডেইলি মোশন’ বিশ্বজুড়ে সমাদৃত। 

উল্লেখযোগ্য ফিচার

ভিডিও’র জন্য মনিটাইজেশন অফার এবং সর্বোচ্চ ৪ জিবি সাইজের ভিডিও, ৬০ মিনিট দৈর্ঘ্যরে ফাইল আপলোড করার সুবিধা দেয়। 
ব্যবহারকারীরা ভিডিও আপলোড এবং সোশ্যাল মিডিয়া সাইটে শেয়ার করার পাশাপাশি ঙইঝ ও ওয়্যারকাস্টতে স্ট্রিম এবং এনকোডার সেটআপ করতে পারেন।   
কিওয়ার্ড, অধিক লাইক এবং সবচেয়ে বেশি এনগেজমেন্টের ওপর ভিত্তি করে ভিডিও সার্চ করা যায়। মাল্টি ভাষা সাপোর্ট করে।  
৩৬০ ডিগ্রি ভিডিও, ফোরকে হাইফ্রেম রেট ভিডিও এবং ন্যাটিভ, ওয়েব, ওটিটি ডিভাইস সাপোর্ট করে। এমবেডেবল প্লেলিস্ট, অটোপ্লে, ডিভিআরের সাথে লাইভ স্ট্রিমিং সাপোর্ট করে।    
ডাকাস্ট 

শক্তিশালী স্ট্রিমিং সলিউশন ‘ডাকাস্ট’ হোস্টিং প্ল্যাটফর্ম প্রফেশনাল এবং এন্টারপ্রাইজের কথা চিন্তা করে ডিজাইন করা। ব্রডকাস্ট, মনিটাইজেশন, নিরাপত্তা এবং প্রফেশনাল ডিস্ট্রিবিউশনাল টুলের মাধ্যমে ভিডিও হোস্ট এবং স্ট্রিমিংয়ের কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়। স্টাটার, ইভেন্ট, স্কেল এবং কাস্টম এই চার ধররের হোস্টিং প্ল্যান বিভিন্ন মূল্যে ডিকাস্ট অফার করছে। 

উল্লেখযোগ্য ফিচার 

নিরাপত্তার বিভিন্ন অপশনসহ কনটেন্ট নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা আছে। আর থাকছে অ্যাডভান্সড স্ট্রিমিং নিরাপত্তা নিশ্চিতে অঊঝ ভিডিও এনক্রিপশন।   

লাইভ স্ট্রিমিং এবং ভিওডি ভিডিও’র জন্য রয়েছে মাল্টি-বিটরেট স্ট্রিমিং। বিভিন্ন প্ল্যানের ওপর ভিত্তি করে ২৪ টেরাবাইট ব্যান্ডউইথ, ১০ থেকে ১০০০ জিবি ফাইল স্টোরেজ পর্যন্ত সুবিধা এবং ফোরকে ভিডিও ডাইমেনশন। আরটিএমপি এনকোডার এইচএলএস স্ট্রিমিংয়ে। অ্যাডাপটিভ বিটরেট স্ট্রিমিং। লাইভ স্ট্রিমিং রেকর্ড, লাইভ চ্যানেল, কাস্টমার রিভিউ, মোবাইল ডিভাইস সাপোর্ট রয়েছে।        

প্লেয়ার এপিআই সুবিধা থাকে সহজে বিদ্যমান সিস্টেম এবং কাস্টম অ্যাপ তৈরি করতে। প্রিমিয়াম প্ল্যানের জন্য ভিডিও এপিআই, মাল্টিপল এবং কাস্টমাইজ ভিডিও অপটিমাইজেশন সুবিধা।

টপ টায়ার লাইভ স্ট্রিমিং সিডিএন, রিয়েল টাইম ডেটা পর্যবেক্ষণ। পাশাপাশি জুম লাইভ স্ট্রিমিং ইন্ট্রিগেশন।    

ভিমিও 

২০০৪ সালে প্রতিষ্ঠিত ভিমিও’র ১৫০টির বেশি দেশে রেজিস্টার্ড ইউজার আছে। ৩৬০ ভিডিও কনটেন্ট (ভার্চুয়াল রিয়েলিটি) সুবিধা ভিমিও’র অন্যতম বৈশিষ্ট্য; ভিমিও বিটুসি এবং বিটুবি স্ট্রিমিং সলিউশন সুবিধা দেয়। ১৭৫ মিলিয়নের ওপর ভিউয়ার এবং ৬০ মিলিয়ন ব্রডকাস্টার ভিমিও প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করেন। ফ্রি ভার্সন থেকে শুরু করে প্রতি মাসে ৫০০ মার্কিন ডলার পর্যন্ত ভিমিও’র প্ল্যান রয়েছে।     

উল্লেখযোগ্য ফিচার

ভিমিও অ্যাডব প্রিমিয়ার প্রো সফটওয়্যারের সাথে ইন্ট্রিগেটেড, আপনি চাইলে রিভিউ পেজ ও অ্যাডব প্রিমিয়ার প্রো’র থেকে ভিডিও আপলোড করতে পারেন।    

  • লাইভ স্ট্রিমিং, ভিওডি হোস্টিং, ওটিটি স্ট্রিমিং, অ্যাড ফ্রি স্ট্রিমিং, ভিডিও পর্যবেক্ষণ, রিপোর্ট এবং প্রাইভেট স্ট্রিমিংয়ের সুবিধা আছে। 
  • ভিডিও এমবেড করে যেকোনো ওয়েবসাইটে ভিমিও’র হোস্ট করা ভিডিও শেয়ার করতে পারবেন।      

  • ভিমিও’তে পাসওয়ার্ডভিত্তিক সুবিধা থাকায় আপলোড করা ভিডিও নিরাপদ ও সুরক্ষিত থাকে। 

প্লেয়ার কাস্টমাইজেশনের কারণে কখন ভিডিও শুরু এবং শেষ হবে সেটা নির্ধারণ করে দিতে পারবেন। এতে ‘কল টু অ্যাকশন’ সুবিধা অডিয়েন্স এনগেজমেন্ট ভালো করবে। এছাড়া ‘জিও লেভেল রেস্ট্রিকশন’ চালু করে ভিডিও কোথায় প্রদর্শিত হবে সেটা নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন।  

আইবিএম ক্লাউড ভিডিও 

২০০৭ সালে প্রতিষ্ঠিত ‘ইউস্ট্রিম’ স্ট্রিমিং ভিডিও সার্ভিস বর্তমানে ‘আইবিএম ক্লাউড’ নামে পরিচিত, ভিওডি এবং ক্লাউড স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্ম। ফিচারগুলো অনেক বেশি ব্যয়বহুল, স্টেলার কাস্টমার সাপোর্ট দেয়া পরিষেবাটি ইন্টারনাল ‘ভিডিও অন ডিমান্ড হোস্টিং সার্ভার’ মাধ্যমে ভিডিও ডেলেভারি প্রদান করে। সিলভার, গোল্ড, প্ল্যাটিনাম এবং কাস্টম চার ধরনের প্ল্যান কিনে ব্যবহারকারীরা ভিডিও হোস্টিং সেবা নিতে পারেন।     

উল্লেখযোগ্য ফিচার

ব্রডকাস্টারদের জন্য যথেষ্ট শক্তিশালী টুল সুবিধা এবং বড় ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য উপযুক্ত। 
ফোরকে ডাইমেনশনাল ভিডিও ফাইল এবং সর্বোচ্চ ৪ জিবি ফাইল আপলোড একবারে করা যায়, বিভিন্ন প্ল্যানের ওপর ভিত্তি করে ১-৫ টেরাবাইট পর্যন্ত ফাইল স্টোরেজ থাকে।  
এইচডি লাইভ ব্রডকাস্টিং, রেকর্ড; ভিডিও ডিস্ট্রিভিউশন এবং ওয়ার্কফ্লো। 
মাল্টি সিডিএন, লুপিংয়ের সাথে লাইভ প্লেলিস্ট এবং মোবাইল সাপোর্টেড প্লেয়ার। 
ভিডইয়ার্ড

ফ্রি প্ল্যান থেকে শুরু করে মাসিক ১২৫০ ডলারের বিজনেস প্যাকেজ পর্যন্ত ভিডইয়ার্ডের রয়েছে। চার ধরনের প্ল্যান ভিডইয়ার্ডে থাকে। মার্কেটিং, সেল, ইনকর্পোরেট যোগাযোগের জন্য ভিডিও স্ট্রিমিং হোস্টিং সুবিধা।      

উল্লেখযোগ্য ফিচার

ফোরকে ডাইমেনশনাল ও ৩৬০ ডিগ্রি ভিডিও ফাইল ৫ জিবি থেকে শুরু করে ১৬ জিবি পর্যন্ত সর্বোচ্চ বিভিন্ন প্ল্যান অনুযায়ী আপলোড করা যায় এবং ১ ঘণ্টার লাইভ স্ট্রিমিং।
ভিডিও হোস্টিং, এসইও, ভিডিও ফোর ইমেইল, ভিডিও প্লেলিস্ট, অ্যানালিটিক্স, সিআরএম ইন্ট্রিগ্রেশন এবং সিকিউরিটি সুবিধা রয়েছে। 
এমপিফোর, এমকেভি, ওয়েবএম ভিডিও ফরম্যাট সাপোর্ট করে, এবং স্ক্রিন রেকর্ড, দ্রæত ভিডিও সম্পাদনা ও অ্যাড ব্যতীত ভিডিও হোস্টিং করা যাবে।    
উইস্টিয়া 

টিভি কোয়ালিটির স্ট্রিমিং ভিডিও হোস্টিং সেবা নিয়ে ‘উইস্টিয়া’ কাস্টম প্লেয়ার, ভিডিও কনটেন্ট শেয়ার এবং ম্যানেজমেন্ট ও ইন্টারেক্টিভ ভিডিও টুল, অ্যাড ফ্রি সুবিধা প্রদান করে। ফ্রি, প্রো এবং অ্যাডভান্সড তিন ধরনের প্ল্যান নিয়ে সাজানো উইস্টিয়া’র ভিডিও হোস্টিং সুবিধা। অ্যাডভান্সড প্ল্যানে সর্বোচ্চ ১০০ ফ্রি ভিডিও আপলোডসহ প্রতি ভিডিওতে ০.২৫ মার্কিন ডলার। 

উল্লেখযোগ্য ফিচার

রিচ, টার্গেট, ভিডিও পর্যবেক্ষণ, সিআরএম ইন্ট্রিগেশন, এসইও’র মতো চ্যানেল সাবস্ক্রাইব সুবিধা রয়েছে।
কাস্টম ব্র্যান্ডিং, ইউজারদের ভিডিওতে কোনো বিজ্ঞাপন থাকে না, এবং সর্বোচ্চ ২ ঘণ্টার ভিডিও আপলোড, ফোরকে ডাইমেনশনের ভিডিও, ৮ জিবি ভিডিও ফাইল সাইজ হতে পারবে।       
ব্যবসা সম্প্রসারণ ও মার্কেটিং প্রসারে ৯৯ ভাগ মার্কেটার ভিডিও কনটেন্টের ওপর নির্ভর করে। সেজন্য কোন ভিডিও হোস্টিং প্রতিষ্ঠান আপনার ব্যবসার প্রসারে স্বল্পমূল্যে বেশি সুবিধা দিচ্ছে এবং সম্ভাব্য কাস্টমারের কাছে দ্রæত ভিডিও রিচ করতে ভ‚মিকা রাখছে সেটা ব্যবহার করুন।







০ টি মন্তব্য



মতামত দিন

আপনি লগ ইন অবস্থায় নেই।
আপনার মতামতটি দেওয়ার জন্য লগ ইন করুন। যদি রেজিষ্ট্রেশন করা না থাকে প্রথমে রেজিষ্ট্রেশন করুন।







পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন? পুনরায় রিসেট করুন






রিভিউ

আপনি লগ ইন অবস্থায় নেই।
আপনার রিভিউ দেওয়ার জন্য লগ ইন করুন। যদি রেজিষ্ট্রেশন করা না থাকে প্রথমে রেজিষ্ট্রেশন করুন।